শিক্ষাঙ্গনে সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখবার জন্য গুরু শিষ্যের পারস্পরিক মেলবন্ধন প্রয়োজন । আলোচনা করছেন প্রাবন্ধিক আরিফুল ইসলাম সাহাজি ।




সার্বিক অর্থে পৃথিবী পুরুষের চলার পথে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে , বিষয়টি অস্বীকার করবার উপায় নেই । মানব জীবনের প্রায় প্রতিটি পর্বই বর্তমান কাল প্রবাহে এসে ' ঘেঁটে ঘ ' সদৃশ আকার নিয়েছে । সত্য কথা শক্তভাবে বললে লিখতে হবে , একটা মানবিক অবক্ষয়ের মধ্য দিয়ে মুখরিত হয় এখনকার জীবনের গল্পগুলো । ফলে প্রতিটা সম্পর্কও দাঁড়িয়ে যাচ্ছে ইগো , হিংসা প্রতিহিংসার গোত্রে । সন্তান বাবা মাকে শীতের সন্ধ্যায় একাকী নির্জন রেল স্টেশনে যেমন ফেলে যাচ্ছে , তেমনি অকৃতজ্ঞ বাবা মাও সদ্যোজাত বাচ্চাকে আঁস্তাকুড়ে ফেলতেও কম্পিত হচ্ছেন না । এসবই হয়তো কালের কারসাজি । আমরা অভিযোজিত হচ্ছি মাত্র , যুগের ঘূর্ণি ঘুরিয়ে অমানবিক সভ্যতার প্রতিভূ করে তুলছে আমাদের । মূলত শিক্ষকতার পেশার যুক্ত আছি । সেই অভিজ্ঞান থেকেই গুরু শিষ্যের সম্পর্কের সেকাল একালগত পরিআবহিক পরিমণ্ডলের মানদন্ডের ওঠা নামা নিয়ে একটু আলোচনা রাখছি । পাঠক আপনারা  নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন , আর পাঁচটি সম্পর্কের মতই গুরু শিষ্যের সম্পর্কের আনুপাতিক ভাগহার কিছুটা হলেও নিন্মমুখী হচ্ছে । আমাদের বিদ্যালয় সময়কার শিক্ষকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক শক্ত ভিত্তির দাঁড়িয়ে ছিল । গুরু বা শিক্ষক ঈশ্বরের রুপ অন্ততঃ একজন শিক্ষার্থীর কাছে । সেসময়কার শিক্ষকগণ তাঁর ছাত্রদের শাসন তর্জন যেমন করতেন , তেমনি ভালোটিও বাসতেন । শিক্ষার্থীরাও গুরুকে ঈশ্বরতুল্য জ্ঞান করতো । বলে রাখা ভালো সে রামও যেমনি নেই , সেই লঙ্কাও আজ অদৃশ্য । অর্থাৎ শিক্ষকদের মানসগত পরিবর্তন যেমন সাধিত হয়েছে , তেমনি শিক্ষার্থীদের একটা বড়ো অংশ হয়ে উঠেছে অবাধ্য , বেপরোয়া । শিক্ষার্থীদের এই বেমানানগত আচরণের জন্য নিঃসন্দেহভাবে প্রথমে কাঠগড়ায় তোলা দরকার তার পরিবারকে, অতঃপর বিদ্যালয় এবং শিক্ষকগণও এর জন্য দায়ী থাকবেন ।অনেক শিক্ষকের  সর্বদাই  নজর আটকা পড়বে মাসের তারিখের উপর , কবে গো হবে মাসটি শেষ ? মাইনে নেবো , ঘুরব আনন্দ করবো বেশ । ভাবলে শরীর শিহরিত হয় , এই সকল শিক্ষকগণ যথার্থই ভূমিকা পালন করলে কে বলতে পারে , সামনের বেঞ্চে বসে থাকা শিশুটি হবে না কোন দেশ গঠনের কারিগর ? 

একটা অংশের শিক্ষক মহোদয়ের খাপছাড়া অবান্তর মানসিকতার জন্য ছাত্রসমাজের যেমন ক্ষতি হচ্ছে তেমনি গুরু শিষ্যের সম্পর্কের পারদও নামছে হু হু করে । শিক্ষার্থীরা অবাধ্য হয়ে উঠছে , শিক্ষককে অমান্য করছে , বিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট করছে , তবুও শিক্ষকগণ অনেক সময় নির্বিকার ভূমিকা পালন করেন । এখানে একটি কথা ঋজুভাবে উপস্থাপন করা দরকার , পাঠক বুঝবেন । বিষয়টি হল সব দায় শিক্ষক সমাজের উপর অর্পণ করলে বোধহয় অন্যায় হবে । আমরা যখন পুরোনো সময়ের গুরু শিষ্যের সম্পর্কের পরিআবহিক গ্রাফ নিয়ে আলোচনা করছি , তেমনি সেই সময়কার যাঁরা 
অভিভাবক ছিলেন , তাঁদের সঙ্গে এখানকার সময়ের অভিভাবকদের তুলনা করা আশু জরুরি । একটা অভিযোগ হয়তো আমরা সাধারণ গণমানবগণ শিক্ষকদের শরীরে লেপ্টে দিই , সেটা হল শিক্ষকগণ ছাত্রদের উপর এখন আর তত্তটা যত্নবান নয় । এই বিষয়টি ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন । আমার বাবাদের মুখে শোনা কথা , তাঁদের বিদ্যালয়ের জীবনের শিক্ষকগণ কী অসম্ভব দৃঢ় চরিত্রের অধিকারী ছিলেন । শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা না করলে কিম্বা দুষ্টমি করলে ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর শাস্তির বিধান জারি করতেন । কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরলেও অভিভাবকরা অভিযোগ করা তো দূরের কথা , মাস্টার মশায়ের সঙ্গে দেখা করে বলতেন , চোখ কান নাক বাঁচিয়ে রেখে বাঁদরটাকে মানুষ করে দিন স্যার । এবারে , এখনকার সময়ের অভিভাবকদের কথা বলি । শিক্ষক শিক্ষার্থীর ভালোর জন্য সামান্যই শাসন তর্জন করলে অভিভাবকদের সহ্যই হয় না । দলবল জুটিয়ে তাঁরা লাঠিসাঁটা হাতে নিয়ে ঢুকে পড়েন বিদ্যার মন্দিরে । ঈশ্বরতুল্য শিক্ষকদের গণধোলায় দিতেও বাধে না তাদের । এই  যদি হয় অভিভাবকদের চরিত্র , তাহলে একজন শিক্ষক কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর ভালমন্দর দায়িত্ব নেবে । মড়ার উপর খোঁড়ার ঘা , প্রশাসন থেকেও শিক্ষার্থী শাসনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা আছে । ফলে , একজন শিক্ষক তিনি দূর থেকে আসেন চাকরি করতে । তিনি কেন জীবনের ঝুঁকি নিতে যাবেন ? তাঁরও তো পরিবার আছে , স্বজন আছে । 

গুরু শিষ্যের সম্পর্কের এই পরিআবহিক স্তরের উন্নয়নের প্রয়োজন আছে । কেননা , একজন শিক্ষক যথার্থই মানব সম্পদ গড়ে দিতে পারেন দেশকে । শিক্ষক মহাশয় , শব্দবন্ধটি উচ্চারণের মধ্যেই লুকিয়ে আছে সংগোপনে এক ঐশ্বরিক শান্তি । বাবা মায়ের পরে অতি কাছের আপনজন শিক্ষক মহোদয়গণ । একজন মানুষ ভালো মানুষ হয় সাধারণত ভালো পরিবারিক আবহ এবং বিদ্যালয়ের সুস্থ পরিবেশে অভিযোজিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ।  বিদ্যালয়ের সুস্থ স্বাস্থ্যকর পরিকাঠামোর সিংহভাগটাই নির্ভর করে শিক্ষকদের কর্মোদ্দম , জনহিতকর কর্মপ্রবাহের সামুদ্রিক সদিচ্ছার উপর । অর্থাৎ সমাজ ও দেশগঠনের নেপথ্যে অত্যন্ত কার্যকরী এবং সদর্থক অবদান রাখছেন শিক্ষক সমাজ । বিষয়টি নতুন নয় , বরং সেই তপোবন আশ্রমিক শিক্ষাব্যবস্থার সময়পর্ব থেকেই শিক্ষক মহাশয় সমাজ ও দেশের মুখ , ভালো করে বললে সঠিক দিশা দেখানোর কাজটিই করতেন । আজও যার কোনরুপ রুপান্তর ঘটেনি । যদিও গুরু শিষ্যর সম্পর্ক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার যে অপার্থিব আস্বাদ সেই সময়কাল পর্বে আজও কথিত হয়ে আছে , সেই জায়গাতে কোথাও যেন একটা হিমশীতল পরিআবহ তৈরি হয়েছে । বিষয়টি অস্বীকার করবার উপায় নেই । 

আজকে যে শিশু , আগামীতে সে পিতা । শুধু সন্তানের নয় সমাজেরও , দেশের আগামীর মানবসম্পদ । মানব সম্পদ শব্দটি যখন আলোচনায় এসে পড়ল , তখন একটা বিষয় পরিষ্কার করবার প্রয়োজন রয়েছে । সব গণমানুষই মানব সম্পদ , এমন কোন বাক্যের প্রতিষ্ঠা দেওয়া আদৈও সম্ভব ? অবশ্যই নয় । সব মানুষ মানব সম্পদ নয় ! মানব সম্পদ এমনিই তৈরি হয় , এমন ভাবলে ভুল হবে । আসলে মানব সম্পদ তৈরি করতে হয় । এই কাজটিই করেন শিক্ষক মহোদয়গণ । একটি শিশুকে সঠিক শিক্ষা , আদর্শ দেওয়ার মধ্য দিয়ে একজন ভালো মানুষ করে তুলতেই তাঁরা সচেষ্ট হন । এজন্য বলা হয় , রাষ্ট্রের ভিত্তি নির্ভর করে ক্লাসরুমের ভিতর । নির্ভেজাল খাঁটি প্রণিধান । আগামী দিনের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার সঠিক দিশা তৈরি হয় আজকের শিক্ষার্থীরা কেমন শিক্ষা পাচ্ছেন , শিক্ষকরা তাদের কেমন শিক্ষা দিচ্ছেন তার উপর । বিষয়টি ব্যাখ্যাপূর্ণ করা দরকার , এখন বিদ্যালয় থেকেও অনেক কুশিক্ষা শিশুদের মজ্জাকে কুলুষিত করছে । সংবাদপত্রগুলোতে আমরা প্রায়শঃ পাশ্ববর্তী রাজ্যগুলোর বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরের খবরে বিচলিত হয়ে উঠছি । কোথাও উঁচু নিচু শিক্ষার্থী চিহ্নিতকরণে দুধের শিশুদের বিভিন্ন রকম ব্যাজ পড়ানো হচ্ছে , কোথাও ধর্মগত কারণে শিক্ষার্থীদের শ্রেণীকক্ষ পৃথক করা হচ্ছে , কোন কোন জায়গায় সমাজিক দৃষ্টিকোন থেকে নিচু (পড়ুন দলিত )কলার পাতায় ভাত দেওয়ার মত ঘটনাও কিন্তু ঘটছে । বিষয়টি কিন্তু সামান্য নয় , ফল সুদূরপ্রসারী হবে , এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । বিভেদের যে শিক্ষা নিয়ে ওই শিশুগুলো বেড়ে উঠছে , তাদের ছোট ছোট হৃদয়ে বিভেদের অন্ধঘর চিরদিনের মত আবাস জমালো , আগামী দিনে এই সকল শিশুগণই হবেন দেশের পিতা । ভাবলেই , শিহরিত হতে হয় , অনাদি ভবিষ্যে আদৈও থাকবে তো ধর্মবর্ণ নিরপেক্ষতার পরিআবহ ? 


একটা সমাজিক অবক্ষয় তৈরি হয়েছে , এই বিষয়ে সন্দিহান হওয়ার কোন যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হয় না । গুরু শিষ্যের সম্পর্কের যে গ্রাফ ভারতীয় সভ্যতার ঐতিহ্য , সেই জায়গাতেও বন্ধন হালকা হওয়ার ইঙ্গিত বেশ কিছু বছর আগে থেকেই পাওয়া গেছে । যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কাফি সহ অনেক শিক্ষক মহোদয় ছাত্রের হাতে নিগৃহীত হয়েছেন । বিষয়গুলোকে ব্যতিক্রমী ভাবলে সত্যকে অস্বীকার করতে হয় । গুরু শিষ্যর সম্পর্কের কোথাও যেন একটা আদলগত পরিবর্তন এসেছে । সেজন্যই ছাত্রনেতাদের উস্কানিতে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের চৌহদ্দিতেই ঘণ্টার পর ঘন্টা বন্দি থাকতে হয় শিক্ষকদের । হঠাৎ করে গুরু শিষ্যর সম্পর্ক যে বাঁকটি নিল , সেজন্য ছাত্রদের অবাধ্যতা কিম্বা শিক্ষকদের অগোছালো অহিতকর মানসিকতাকে এককভাবে দায়ী করলে ঠিক হবে না । এই হিমশীতল আবহ তৈরি হওয়ার জন্য উভয় তরফেরই দায় রয়েছে । আমার শিক্ষক বন্ধু একটি সুন্দর কথা বলেছিল , কথাটি এরকম , ' পরের ছেলে নিত্যানন্দ , যত যাবে গোল্লায় ততই আনন্দ । ' শুধু আমার সেই বন্ধুবর নয় , এমন আরো অনেক শিক্ষক আছেন , যাঁরা এই ধরনের আপ্তবাক্যে বিশ্বাসী হন । এমন নীচ মানসিকতার কোন মানুষ যদি শিক্ষকতার মহান পেশায় নিয়োজিত হন , তাহলে সে শিক্ষা কখনই দিশা দেখানোর কাজ করতে পারবে বলে তো মনে হয় না । গুরুকে সন্মান এবং আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করার জায়গাতে ছাত্রদের তরফ থেকে বিশেষ নিস্ক্রিয়তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে । অনেকেই গুরুকে প্রতিদ্বন্দী ভেবে ভুল করে বসছে ।  তার ধারণা জন্মে গেছে গুরুকে অপমান করা যায় , তালাবন্ধ করা যায় , এমনকি গুরুর গায়ে হাত পর্যন্ত তোলা যায় ! এ আস্ফালন সমাজকে সমাজিক অবক্ষয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে , সে বিষয়ে অংশমাত্র সন্দেহ থাকবার কথা নয় । 


ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কের এই যে অপ পরিআবহ , তার স্বাস্থ্যকর উন্নয়ন না ঘটলে , সমাজ ও দেশের আগামী ভবিষ্য ক্ষতির মুখোমুখি হতে বাধ্য । এই যে সমাজিক অবক্ষয় তার কিছুটা কালগত এবং কিছুটা কৃত্তিম উপায়ে তৈরি করা হচ্ছে , বিষয়টি সচেতন মাত্রই বুঝবেন । যে শিক্ষালয় থেকে পূর্বজগণ মানুষ হওয়ার শিক্ষা পেতেন , সেই শিক্ষালয় এখন অনেক ক্ষেত্রেই শিশু শিক্ষার্থীরা শিখছে দলিতের পাশে বসে খেতে নেই , অন্য ধর্মের মানুষের থেকে দূরে থাকবার রকমফের ফন্দিফিকির । সার্বিক এই অপসময়ে , একজন শিক্ষককে (একজন বলতে এক অর্থে নয় , সকলকার ) সত্যকার আদর্শগত মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিতে হবে তার ছাত্রদেরকে । কান্ডারীর ভূমিকা পালন করতে হবে শিক্ষকদের , সেটা সম্ভব না হলে এ অধম জাতির মুক্তি নেই । শিক্ষার্থীরা খালি সাদা কাগজের মত , শিক্ষক নিজের মত প্রতিমা অঙ্কন করে নিতে পারেন । তিনি ইচ্ছে করলেই একজন সত্যকার ভালো নাগরিক দেশ উপহার দিতে পারেন , যাঁরা আগামী দিন দেশ ও জাতিকে পথ দেখাবে । আসলে , পুঁথিগত বিদ্যা থাকলেই তো  কেউ ভালো মানুষটি হয়ে যান না । প্রথাগত বিদ্যার সাথে মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেওয়াও প্রয়োজন । সত্যকার আদর্শ শিক্ষকগণ শ্রেণীকক্ষে কখনই অ্যাকাডেমিক্যাল ক্যারিকুলম শেষ করবার উদ্দেশ্যে যান না , তাঁরা ছাত্রদেরকে মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেন । বড্ড প্রয়োজন আজ এমন সব গুণী শিক্ষক মহোদয়ের । যিনি মুক্তচিন্তা করতে শেখাবেন ছাত্রদের , ভালো মন্দের পাঠ দেবেন । মানবতার ঘানিতে ঘুরিয়ে শিক্ষার্থীদের মানুষ হওয়ার পাঠ দেবেন । 
বড্ড খারাপ সময় পার করছি আমরা । আপনারা যাঁরা শিক্ষকতার মহান পেশায় নিজেদের সংযুক্ত করেছেন , দয়া করে নিজেদের সঠিক কাজটি করুন । 
পুরো দেশ আজ শিক্ষক সমাজের মুখাপেক্ষী । একটা অনুচ্চারিত শব্দ দেশমায়ের কণ্ঠে , আগামী সুস্থ ভবিষ্যের জন্য  কয়েকজন ছাত্রকে মানুষ করে দিন স্যার । 



লেখক 
আরিফুল ইসলাম সাহাজি 

আলাপন : ৭৯০৮১১৮৬০০

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রধান কুশীলব ধীবরের চরিত্র বিশ্লষণ করছেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক আরিফুল ইসলাম সাহাজি ।

পথের দাবি গল্পে গিরিশ মহাপাত্রের পোশাক পরিচ্ছেদ ও অদ্ভুত দর্শন বিষয়ক আলোচনা ।

দাম গল্পটি ছাত্র শিক্ষক পবিত্র সম্পর্কের উপর গভীর ছায়াপাত করেছে । মাস্টারমশায় শাসন করতেন , ভালবাসতেন না । এটা ঠিক নয় ' , আলোচনা করছেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক আরিফুল ইসলাম সাহাজি ।