মুসলিম স্কলারদের হাত ধরেই এগিয়ে গেছে সভ্যতার রথের চাকা - আরিফুল ইসলাম সাহাজি
গতানুগতিক তথাকথিত মানবসভ্যতার ইতিহাসের যে বর্ণনা পাওয়া যায় , সেখানে ইউরোপীয় ঋষি মনীষীদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে মুদ্রিত আছে ।ঘটনাপরস্পরার , ঐতিহাসিক তত্ত্বের অস্পষ্টতার কারনে গবেষক , সিরিয়াস পাঠক কিম্বা অনুসন্ধিৎসু মানুষ সে সব ইতিহাস সম্পর্কিত বিষয়ে সন্দেহ পোষন করতেই পারেন । একটি গৌরবময় সভ্যতার আলোকিত যুগকে অস্বীকার করার স্পর্ধা রয়েছে সে সমস্ত বর্ণনাই । গভীর পাঠের মধ্যে দিয়ে পাঠক এ উপলব্ধিক্ষম হয়ে উঠতে পারেন । কথিত আছে , লন্ডনের রাস্তা যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত থাকতো তখন মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞানের উজ্জ্বল তীর্থকেন্দ্র কর্ডোভার রাজপথ আলোয় উদ্ভাসিত থাকতো। এ বিষয়ে মহাত্মা গান্ধীর চমৎকার উপলব্ধি রয়েছে । শ্রীগান্ধীর মতে , ' প্র্তীচ্য যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত , প্রাচ্যের আকাশে উদিত হলো এক উজ্জ্বল নক্ষত্র এবং আর্ত পৃথিবীকে তা দিলো আলো ও স্বস্তি । ' বিশ্বনন্দিত ঐতিহাসিক হিট্টির অভিমতও মাহাত্মা গান্ধীর উপলব্ধিকে মান্যতা প্রদান করে ।এ বিষয়ে মি: হিট্রির অভিমত , ‘অষ্টম শতাব্দীর মধ্যভাগ হতে ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত আরবরা সমগ্র বিশ্বের বুদ্ধি এবং সভ্যতার ...